• ASHANI SANGKET

    A Collection Of Bengali Horror Stories

    By Riya Bhattacharya

    ISBN: 978-81-944255-6-4

    80.00100.00

    ASHANI SANGKET

    80.00100.00
  • MRITYUR SAMNE RICKSHAW STAND মৃত্যুর সামনে রিকশা স্ট্যান্ড

    এই প্রাচীন শহরের উত্তর অংশের এক গলির ভেতর প্রায় ত্রিশ বছর আগে ঘটে যাওয়া নৃশংস জোড়া খুনের সাথে অদ্ভুত মিল পাওয়া যায় আজকের দিনে ঘটে যাওয়া পরপর দুটি জঘন্য হত্যাকাণ্ডের। প্রতি ক্ষেত্রেই মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে হাতে টানা রিকশার ভেতর। তবে কি ত্রিশ বছরের ব্যবধানে রক্ত তৃষ্ণায় মাতাল হয়ে একই খুনি পথে নেমেছে? তদন্তে নামে অ্যাসিস্ট্যান্ট পুলিশ কমিশনার দৃপ্তা ও তার লোকজন। পূর্ণিমা রাত, চাঁদ, যাত্রা ও হাতে টানা রিকশার অনুরণন নিয়ে এই কাহিনি ছড়িয়ে পড়েছে উত্তর কলকাতার পু্রোনো গলি ঘুঁজি আর বাড়ির আনাচে কানাচে। মৃত্যুর সামনে সত্যিই কি আমাদের জন্য অপেক্ষা করে এক রিকশা স্ট্যান্ড? আসুন উত্তর খু্ঁজি।
    264.00330.00
  • EK TIPU ONEK TIPU এক টিপু অনেক টিপু

    এই সংকলনে সব গল্পেরই নায়ক যে কিশোর, তার নাম টিপু৷ টিপু একজন নয়, হয়তো-বা টিপু নামের অনেক কিশোরের গল্প যাতে ভৌতিক, রহস্য, হাসি, রূপকথার পাশাপাশি কৈশোরের সেই সব সোনালি দিনগুলোর কথা ধরা আছে৷
    কিছু গল্প কিশোরভারতী সহ অন্যান্য পত্র পত্রিকায় প্রকাশিত, আবার এর পাশাপাশি অনেক নতুন গল্পও আছে৷
    টিপুর আশেপাশে যে চরিত্ররা ঘোরে তা যেন আমাদের ভীষণ পরিচিত৷
    টিপুরা খেলুক সবুজ মাঠে, স্বপ্ন দেখুক, অংক ভীতি দূর হোক৷
    টিপুদের এ গল্প সবার। কারণ, ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা সব শিশুরই অন্তরে৷
    184.00230.00
  • AMAY TUMI SAMLE REKHO আমায় তুমি সামলে রেখো

    প্রেম, বিরহ, আশা এবং বিষাদ- জীবনের প্রতিটি অনুভূতি যেন শব্দের খেলা হয়ে ধরা দিয়েছে এই কাব্যগ্রন্থে। ‘আমায় তুমি সামলে রেখো’ শুধুমাত্র কবিতার একটি সংকলন নয়, এটি অনুভূতির এক নির্জন ভ্রমণ যেখানে প্রতিটি কবিতা পাঠকের মনের সঙ্গে নিবিড় সংলাপে আবদ্ধ হয়।

    এই বইয়ের কবিতাগুলো কখনও প্রেমের রোমাঞ্চ নিয়ে হাজির হয়, কখনও জীবনের কঠিন বাস্তবতাকে তুলে ধরে, আবার কখনও এক নির্জন মানুষের একাকী পথচলার কথা ব্যক্ত করে। এই বই প্রেমের প্রথম স্পর্শ থেকে শুরু করে বিচ্ছেদের তীব্র যন্ত্রণায় ডুব দেয়। এতে আছে বৃষ্টিভেজা বিকেলের স্বপ্ন, একলা চাঁদনি রাতের বিষণ্ণতা এবং হারিয়ে যাওয়া স্মৃতির অশ্রুভেজা নৈঃশব্দ্য। বইয়ের প্রতিটি কবিতা এক-একটি মনের আয়না যেখানে পাঠক নিজের হারানো অনুভূতিগুলো খুঁজে পাবে। কখনও অজান্তেই মনের কোণে জমে থাকা দুঃখ ফুড়ে জল আসবে, আবার কখনও জীবনের অনিশ্চয়তার মাঝেও শান্তির পরশ পাওয়া যাবে।

    ‘আমায় তুমি সামলে রেখো’ সেই পাঠকদের জন্য যারা হৃদয় অনুভূতির গভীরে ডুব দিতে ভালোবাসে। প্রতিটি শব্দে, প্রতিটি পঙক্তিতে আছে এক সহজ অথচ গভীর গল্প, যা পাঠককে আরও একবার নিজস্ব অনুভবের জগতে ফিরিয়ে নিয়ে যাবে।

    136.00170.00
  • BOIDIK POURANIK THEKE LOUKIK বৈদিক পৌরাণিক থেকে লৌকিক

    বেদ, পুরাণ এগুলোর কোনওটিই দূর গ্রহের বিষয় নয়। দূরের করে রাখা হয়েছে। এতটাই দূর করে রেখেছি আমরা যে সেখানে পৌঁছোতে গেলে দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসে। আর লৌকিক বা লোক ইতিহাস এতই কাছের যে আমাদের নজর তার পানে নামে না। এ সবের মাঝে হাজার প্রশ্ন, কথা, কাহিনি, দর্শন- তারই কিছু স্বাদ, তারই কিছু আহ্লাদ নিয়ে তৈরি এই যাত্রাপথ– বৈদিক পৌরাণিক থেকে লৌকিক।
    216.00270.00
  • SHREECHAITANYER PATHE PATHE শ্রীচৈতন্যের পথে পথে

    পনেরো শতকের অস্থির বঙ্গদেশ। ধর্ম মানুষকে ধারণ করার বদলে কশাঘাত হানতে ব্যস্ত। পীড়ন ও সুবিধাবাদে অভ্যস্ত হিন্দু জনগোষ্ঠীর মানুষজন দলে দলে ধর্মান্তরিত হচ্ছে। চারিদিকে কেবল হিংসা, বৈরী, ও যন্ত্রণার ছবি। এমনই এক সময়ে পৃথিবীতে এলেন জগন্নাথ মিশ্র ও শচীদেবীর কনিষ্ঠ সন্তান বিশ্বম্ভর। ঐশী ইঙ্গিতে তাঁর আশেপাশে এসে হাজির হলেন পার্ষদবৃন্দ। খুলুঞ্চির বোল উঠল শ্রীবাস অঙ্গনে। ক্রমে ক্রমে সেই বোল আর সংকীর্তনের মধুর ধ্বনি বাংলা পেরিয়ে মাতিয়ে তুলল প্রায় গোটা দেশ। জাতপাতের বেড়াজাল ভেঙে মানুষকে ভালোবাসার মন্ত্র নিয়ে পথে নামলেন প্রেমের ঠাকুর শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু। ভালোবাসার এই পথ কি ছিল কেবলই ধর্মীয়? তাঁর সাধন-পথ কি শুধুই বৈয়ব পন্থায় বাঁধা? শুধু কি বৈকুণ্ঠের তরে বৈয়বের গান! মনে তো হয় না। তাঁর এই পথ ছিল আর রহস্যময়। ছিল অন্য কোনও ঐশ্বরিক ইঙ্গিতের দিশারী। যার কারণে পথ চলছেন সচল জগন্নাথ– কণ্ঠে “হরের্নাম হরের্নাম হরের্নামেব কেবলম্”-আশ্বাসবাণী।
    248.00310.00
  • JADER TRITIYO CHOKKH NEI যাদের তৃতীয় চোখ নেই

    দুটো অপরাধহীন চোখ,
    এক মূর্তিমান বিভীষিকা আগলে
    রাত্রির সম্মুখে নির্লিপ্ত প্রহসনে মগ্ন।
    আমি মধ্যগগন থেকে,
    হাসিমুখ দেখে যাই, সারাদিন সারারাত।
    ফিশফিশে শব্দের আড়ালে
    হলদে দাঁতের হাসি চেপে ধরে গলা।
    সন্তর্পণে ভেসে যায়—
    বিভীষিকা, দুটো অপরাধহীন চোখ, রাত্রি,
    নির্লিপ্ত আঙুল, ফরেনসিক, মৃত্যু, হেডলাইন,
    আইন ও লোহার শৃঙ্খল।
    সম্রাট জেগে নেই,
    রাত্রি দ্বিপ্রহরে বিচার ঘুমিয়ে আছে রাজদণ্ডের খোলসে।
    এখান সবাই মূর্তিমান রাক্ষস,
    সবাই জীবন্ত আত্মা।
    হ্যালোইনের আঁধার জ্বলে নিভে উঠছে নিয়ত।
    যাদের তৃতীয় চোখ নেই, তারা কিছু দেখতে পাইনি।
    দেখতে পায় না…
    152.00190.00
  • DERI HOYE JAY দেরি হয়ে যায়

    ২০০৫ থেকে গল্প লেখা শুরু হলেও, প্রথম গল্প প্রকাশ পেতে-পেতে ২০১৭-১৮। এই ২০২৫-এ এসে প্রথম একক গল্প সংকলনের পাণ্ডুলিপিতে হাত দিতে গিয়ে দেখি, ভাঁড়ারে তেমন কিছুই নেই। বহু ঝাড়াই-বাছাই করে এগারোটি গল্প বেছে নিয়ে এই বই। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের কবিতা থেকে নেওয়া বইয়ের নামটি বোধহয় ইতিমধ্যেই সার্থক: ‘দেরি হয়ে যায়’। গল্পহীন গল্পে বিশ্বাস নেই একেবারেই। আবার যে গল্পে নিজস্ব অভিজ্ঞতার কিছুমাত্রই নেই, সেরকম লেখাও আজ অবধি লিখতে পারিনি। আমারই অক্ষমতা। তাই এ-বইয়ের গল্পগুলি অনেকাংশেই আত্মজৈবনিক। অনেক চেনা মুখ লুকিয়ে রইল এ-বইয়ের দু-মলাটে। এ বই পড়ে পাঠক যদি কাউকে চিনে ফেলেন, তাহলে লেখকের কোনও দায় নেই। কিন্তু এ-বইয়ের লেখককে কিছুতেই চিনতে পারবেন না। কারণ, আমি লেখক নই। অনেক দেরি হয়ে গেছে।
    216.00270.00
  • BISHPADABALI বিষপদাবলী

    নিকষ অন্ধকারেও জ্বলে থাকে জোনাকি। ছোট্ট আলো, পথ দেখায় না; তবু— আছে। অস্তিত্ব আছে। আজকের দিনে কবিতাও কি তাই নয়? নিকষে কনকরেখা! এক তরুণের চেতনায় জেগে থাকা গাঢ় বিষাদের স্বরলিপি, সত্তরের নিভে যাওয়া আগুন, অস্তিত্বের ব্যর্থতা— এই সবকিছু থেকে যায় প্রথম বইয়ের পাতায় পাতায়।
    168.00210.00
  • CANVAS ক্যানভাস

    নিকষ অন্ধকারেও জ্বলে থাকে জোনাকি। ছোট্ট আলো, পথ দেখায় না; তবু— আছে। অস্তিত্ব আছে। আজকের দিনে কবিতাও কি তাই নয়? নিকষে কনকরেখা! এক তরুণের চেতনায় জেগে থাকা গাঢ় বিষাদের স্বরলিপি, সত্তরের নিভে যাওয়া আগুন, অস্তিত্বের ব্যর্থতা— এই সবকিছু থেকে যায় প্রথম বইয়ের পাতায় পাতায়।
    168.00210.00
  • PRAKTAN SUNDORI প্রাক্তন সুন্দরী

    বনের কোনও অমরত্ব হয় না। একটা সফল যৌবনে থাকে শৌর্য অথবা সৌন্দর্য। অথচ যৌবন অস্তমিত হতে লাগলে শঙ্কিত হয়ে ওঠে মানুষ!
    বাসি হতে যাওয়া ফুলের ভয় একটা ফেজ! সেই সময়ের গল্প নিয়ে গল্পগ্রন্থ ‘প্রাক্তন সুন্দরী’…
    184.00230.00
  • JIBITA MOGOL BANGSHADHAR জীবিত মোগল বংশধর

    ১৫২৬ সালে ইব্রাহিম লোদীকে পানিপথের প্রথম যুদ্ধে পরাজিত করে বাবর মোগল বংশের রাজত্বকালের সূচনা করেন। মোটামুটি ১৭১২ খ্রি. পর্যন্ত তা চলেছিল স্বাভাবিক ছন্দে। এর পর ১৭৩৯ খ্রি. নাদির শাহ কর্তৃক হিন্দুস্থান আক্রমণের পরই সব আসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে। কাগজে কলমে ১৮৫৭ খ্রি. পর্যন্ত দিল্লির মসনদে মোগল বংশধরগণ ‘বাদশাহ’ হিসাবে বসতেন। সিপাহি বিদ্রোহের পর কোনও নতুন বাদশাহকে ইংরেজরা স্বীকৃতি দেয়নি। নির্বিচারে কয়েক শত মোগল পুরুষকে তারা খতম করে, মাত্র কয়েকজন পালিয়ে বাঁচে, বাদশাহ বাহাদুর শাহ জাফরসহ দুইজন শাহজাদাকে রেঙ্গুনে নির্বাসনে পাঠায়। তাদের বংশধরগণের বর্তমান অবস্থা কী রকম আছে, তা অনুসন্ধানের জন্য এই বই।

    232.00290.00

Main Menu