• MANIKJOR মানিকজোড়

    কলকাতার এক জৈন মন্দির থেকে চুরি গেল বহু বছরের পুরোনো পুঁথি। ঘটনাচক্রে সেই পুঁথি খোঁজার দায়িত্ব নিলেন রিটায়ার্ড প্রফেসর দীপাঞ্জন সান্যাল। পুঁথি চুরির রহস্যভেদের আগেই মারণব্যাধিতে আক্রান্ত হলেন তিনি। রহস্য সমাধানের জন্য নিজের প্রিয় বন্ধু শ্যামল চৌধুরীর সাহায্য চাইলেন। বন্ধুর সহায়তায় মি.সান্যাল কি সফল হতে পারবেন?
    152.00190.00
  • PARASHURAMER PROTYABORTON পরশুরামের প্রত্যাবর্তন

    পরশুরাম কে?
    দেবতা আর মানুষের মাঝে সেতু হয়ে যে অমর সে পরশুরাম, বিচারের অংশ হিসেবে যে নিষ্ঠুরতাকে ধারণ করে সে পরশুরাম, যে ক্ষত্রিয়দের ওপর ক্রুদ্ধ হয়ে ২১ বার তাদের ধ্বংস করেছিলেন সে-ই পরশুরাম।
    কিন্তু যদি সেই অসীম ক্রোধের অধিকারী, বিনাশের ধারক, অমরত্বের বরে বলীয়ান পরশুরাম ফিরে আসে কোনও আপন মানুষের নিকৃষ্টতার ক্রোধে বিহ্বল হয়ে, যদি পৃথিবীকে শুদ্ধ করার উপলক্ষ্যে তুলে নেয় সেই অমোঘ কুঠার।
    এবার কি তাকে প্রতিরোধে সক্ষম হবে অবসরপ্রাপ্ত গোয়েন্দা ঋষিকেশ?
    দীর্ঘ দশ বছর আগে জীবন ছিন্নভিন্ন করে দেবার প্রতিশোধ কি নিতে পারবে সে খুনিকে ধরতে পেরে?
    নাকি সে সেদিনের মতো আজও অমর? আজীবন অমর? আবার ফিরে ফিরে আসবে নতুন কোনও উদ্দেশ্যে।
    184.00230.00
  • KASTURI কস্তুরী

    “Perfume plays a great role in Memories…” শুধু কি স্মৃতিতেই? স্মৃতি মানেই কি অতীত? বর্তমান আসলে কী? গন্ধ কি শুধু কোনও মানুষকেই মনে করায়? মুহূর্ত কী? সময় কি পারে ঔষধি খুঁজে আনতে? ওষুধ পারে ক্ষত সারাতে? ক্ষত সারলেও কি আঘাত ভোলা যায়? অতীত মানেই কি অন্ধকার? অন্ধকার মানেই কি কালো? আলোর কি কোনও চরিত্র আছে? চরিত্রহীনের চরিত্র কী? সাদার কি নিজস্ব কোনও রং আছে?
    তাকায় তো সবাই– দেখে ক’জন? এত কথা, এত শব্দ– শুনল ক’জন? স্পর্শ করলেও, ছুঁতে পারে ক’জন? রক্ত মাংসের এত শরীর– মানুষ হয় ক’জন?
    112.00140.00
  • TUMI ESO তুমি এসো

    ‘হিংসার কাছে হেরে গেলে মনের পরিমাপ নিয়ো,
    সন্ধ্যা নেমেছে যেখানে প্রদীপ জ্বালিয়ে দিয়ো।’
    এমন করেই কবি বিবেকানন্দ এই গ্রন্থে তার আবেগ ও কষ্টের ভাষাকে ব্যক্ত করেছে। আমাদের চেনা প্রকৃতির মধ্যে লুকিয়ে আছে অচেনা কত গল্প, অচেনা নানারকম স্মৃতি। ‘তুমি এসো’ এই কাব্যগ্রন্থে যেমন চতুর্দশপদী কবিতা দিয়ে পুরোনো ঐতিহ্যকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে, ফুটিয়ে তোলা হয়েছে প্রেমের অচেনা কথা কিংবা প্রতিবাদের ভাষা; তেমনই ফুটিয়ে তোলা হয়েছে গ্রামের রূপকথা কিংবা শহরের সাধারণ মানুষের আর্তনাদের ভাষা। সব মিলিয়ে কবি বিবেকানন্দের এই নতুন কাব্যগ্রন্থ সাধারণ মানুষের হয়ে থাকুক।
    136.00170.00
  • NAKSHTRA ALOY JONMOGRAM নক্ষত্র আলোয় জন্মগ্রাম

    “…এ মাটি আকাশ
    সব ওড়াউড়ি একদিন আশ্রয় চায়
    ডানা হয় ঘাস
    শেকড়ের কোলে,
    তাই ফিরে আসতে হয়।”
    জীবন প্রবাহমান। আমাদের আকাঙ্ক্ষাগুলিও সুপ্রসারিত। নিজস্ব জগতের আলোয় ব্যাপ্ত হয়ে আমরা শিকড়কে ভুলে যাই। সেই জন্মগ্রাম, সেই ধুলোমাখা শৈশব, কৈশোরের অনাবিল আনন্দ, প্রকৃতির মায়াময় স্পর্শ— এসব দূরে, বহুদূরে হারিয়ে যায়। অবহেলা, বঞ্চনা, যন্ত্রণায় পড়ে থাকে জন্মভূমি। অথচ যার আলোয় আলোকিত আমাদের নক্ষত্রময় আগামীর আকাশ, সভ্যতার বিকাশ, আমাদের নিভৃতে যে নাড়ির স্পন্দন বেজে চলে অনবরত, সেই অনন্ত বাঁধন ছিন্ন হয় না। এক অমোঘ টানে তাই ফিরে আসতে হয়। যেখানে সমাজ, সভ্যতা, রাষ্ট্রকেও প্রণত হতে হয়। আমরা নত হই গভীর শ্রদ্ধায়…
    “যতদূর চোখ যায় অজস্র প্রণাম ছড়িয়ে মাটির শরীরে
    জীবনের সব লেনদেন ভুলে প্রতিটি মুহূর্ত তাই
    মাটিতে প্রণত হই নিত্যদিন, প্রাণের মা আমার…”
    136.00170.00
  • ANTARALE অন্তরালে

    অবিবাহিত সুবিমলবাবুর জীবনে শখ বলতে দুটো— জটিল গাণিতিক সমস্যার সমাধান করা, আর প্রতি রাতে গল্পের বই পড়া। সেদিন রাতে সুবিমলবাবু যখন বাথরুমে যাবেন, ঠিক তখনই ওঁর চোখে পড়ে এক নারী মূর্তি একটি অপূর্ব চিত্রকর্ম ফেলে দেয় রাস্তার ধারের পুরোনো একটি ডাস্টবিনে। গল্পের বই পড়ে ঘুমোতে যাবার সময় তিনি দেখেন অন্য আর এক নারীমূর্তি চিত্রকর্মটিকে ডাস্টবিন থেকে তুলে টর্চের আলোয় গভীরভাবে কী যেন পর্যবেক্ষণ করে চলেছে অনেকক্ষণ। বেশ কিছুদিন পর একই ঘটনা ঘটায় কৌতূহলবশত ডাস্টবিন থেকে চিত্রকর্মটি তুলে আনেন তিনি, আবিষ্কার করেন এক চাঞ্চল্যকর প্যাটার্নের যার নজির রয়েছে ইতিহাসে। নিজের ডাইরিতে লিখে রাখেন কিছু সংকেত। সন্দেহ করেন সবার অজান্তে, সবার অগোচরে কোথাও কিছু একটা ঘটে চলেছে, ঘটে চলেছে কিছু গভীর ষড়যন্ত্র। এরপর সুবিমলবাবু শরণাপন্ন হন গোয়েন্দা দিবাকর সেনের। চিত্রকর্মটি কি শুধুই একটি আর্ট পিস, নাকি এর গভীরে লুকিয়ে রয়েছে কোনও অপরাধের সূত্র? রহস্যের এই জট খুলতে দিবাকর সেনের সামনে আসতে থাকে একের পর এক চমকপ্রদ সত্য। চিত্রকর্মের রঙের আড়ালে কি লুকিয়ে রয়েছে মৃত্যুর গন্ধ? নাকি অন্য কিছু! পাঠক, আপনি কি প্রস্তুত এই রোমাঞ্চকর যাত্রাপথে পা রাখতে?
    296.00370.00
  • SHAYTANER CHOKHE JOL শয়তানের চোখে জল

    চলার পথে ওদের ভাঙাচোরা ছোটোছোটো ঝুপড়িগুলো চোখে পড়লেও গ্রাহ্য করি না। ওদের চেহারাগুলো দেখে নাকে রুমাল দিয়ে পাশ কাটিয়ে দ্রুত চলে যাই।
    এটাই আমাদের সমাজ। বর্তমানে এভাবেই আমরা নিজেদেরকে গড়ে নিয়েছি। কিন্তু ওদের সংখ্যাও তো কম নয়। সারা দেশ জুড়ে লক্ষ লক্ষ মানুষ এভাবেই অনাহারে অর্ধাহারে রোদ বৃষ্টি ঠান্ডাকে উপেক্ষা করে ঝুপড়িতে জীবন কাটিয়ে দিচ্ছে। ওদের উন্নতির জন্য কতটুকু আমরা চেষ্টা করেছি তা জানি না, কিন্তু নিজেদের সুবিধার্থে, নিজেদের আখেড় গোছাতে ওই সব নীরিহ না-খেতে-পরতে-পাওয়া মানুষগুলোকে আমরা ব্যবহার করে চলেছি। আর এ কাজ আজকের নয়, এ কাজ মানব সমাজের সূচনা পর্ব থেকেই। বর্তমানের আকাশ ছোঁওয়া উন্নত সভ্যতার যুগেও একই ধারায় বয়ে চলেছে।
    আমার উপন্যাস ‘শয়তানের চোখে জল’ সেইরকমই কিছু মানুষকে নিয়ে লেখা। যে মানুষগুলো সমাজের মূল স্রোত থেকে হারিয়ে গিয়ে কোনও এক আলটপকা খড়কুটো অবলম্বন করে বাঁচার আপ্রাণ চেষ্টা করে চলেছে। তাদের মধ্যে থেকেই মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে কোনও এক শক্তপোক্ত তরুণ। অদম্য সাহস, বুদ্ধি আর পেশির জোরে নিজেকে দলপতি হিসেবে গড়ে তুলছে। তারপর তাদেরই নিয়ে অন্ধকার সমাজে মিশে গিয়ে নিজের প্রাপ্য ছিনিয়ে নিয়ে সুখে থাকার চেষ্টা করে চলেছে।
    184.00230.00
  • GOLPO DADUR ASOR গল্পদাদুর আসর

    ‘গল্পদাদুর আসর’ হল একজন বয়স্ক রিট্যায়ার্ড পুলিশ অফিসারের বিভিন্ন অদ্ভুত অভিজ্ঞতার কাহিনির একটি সংকলন যা স্নেহের নাতি নাতনিদের আবদারে তাদের শুনিয়েছেন তিনি। তাই তাঁর নাতি নাতনিদের কাছে তিনি গল্পদাদু। বেশ নিয়ম মেনে রোজ তাদের নিয়ে বসে গল্পগুজব করেন, তাই সেটা তাদের গল্পদাদুর আসর।

    তবে ওই গল্পদাদু একা নন, তাদের অলৌকিক আর অজানা সব গেঁয়ো ভূতের গল্প শোনাতে সুদূর বাঁকুড়া থেকে এসেছেন একজন দাদু যিনি নিজেই আবার সেখানকার ইতিহাসের একটি অংশ, আর গঙ্গা পেরিয়ে কল্যাণী থেকে এসেছেন আর এক দাদু যিনি শুনিয়েছেন তাঁর নতুন অফিসে সদ্য সাক্ষাৎ হওয়া দুই বিদেশি ভূত পেত্নির গল্প। এসেছেন এক গল্পকাকুও, তিনি নিজের ভয়ানক সব অলৌকিক অভিজ্ঞতার গল্প শুনিয়ে ভয় পাইয়ে দিয়েছেন তাদের সবাইকে। সেই আসরে শুধু অদ্ভুতুড়ে, ভৌতিক, অলৌকিক অভিজ্ঞতার কথাই শোনাননি তাদের গল্পদাদু, বলেছেন রাঢ় অঞ্চলের এক পরাক্রমী সরল পালোয়ানের কথাও যিনি একাই গোটা ডাকাত দলের সঙ্গে লড়ে পালটে দিয়েছিলেন সেখানকার মানুষের জীবনের একটা বিভীষিকাময় অধ্যায়। আর আছে আমাদের দেশেই দেখতে পাওয়া, ইউরোপীয় লোককথার এক কাল্পনিক জন্তুর রহস্যময় ও ভয়ানক কাণ্ডকারখানার কথা, যে রহস্যের কিনারা করা যায়নি আজও।

    তবে শুধুই ভৌতিক বা অলৌকিক গল্প নয়, বিজ্ঞান, ইতিহাস, ভূগোল, সাহিত্য সবকিছুই চুপিচুপি প্রবেশ করেছে সেই সব গল্পের হাত ধরে ওই আসরে। যুক্তি তর্কেরও অনেক অবকাশ রয়েছে, বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে অলৌকিক এবং অযৌক্তিক বিষয়ের অন্তর্নিহিত রহস্য উন্মোচনের প্রয়াস ছোটোদের উৎসাহিত করেছে। ভূতুড়ে গল্প শোনার মজা নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যদি যুক্তি দিয়ে তার পেছনের কার্যকারণ সম্বন্ধও খুঁজে বের করে ফেলে ওরা এই বয়সেই, তাহলে বড়ো হয়ে আর কুসংস্কারের মায়াজালে আটকে পড়বে না তারা, তাই না? এই সংকলনে আছে ভয় পাওয়ার মজা কিন্তু নেই কোনও অন্ধ কুসংস্কারে জড়িয়ে পড়ার সাজা।

    200.00250.00
  • ASPHALTER ISTEHARE AVIGYANER SHESH BINDU অ্যাসফল্টের ইস্তেহারে অভিজ্ঞানের শেষ বিন্দু

    সন্ধানী

    দৃপ্ত মুখর অসীমের দিক্‌চক্রবালে রৌদ্রময় কাণ্ডারীরা রোজ অর্ঘ্য রেখে যায়
    অভিজ্ঞানের প্রোজ্জ্বল মৃগনাভি, আভা ছড়ায় দ্যুতিময় আত্মা
    ক্লেদ বড়ো ঊর্ধ্বগামী, যত ভাল্‌ভ একমুখী ছিল, সব উলটোদিকে খুলে আসে বমনের বেগে, ঊর্ধ্বগামিতা উর্বর হয় না, উণ্মার্গগামিতার সংকলন হয়ে ওঠে–
    প্রতিবিম্বেরা মুখ লুকোয় দু-হাতে মায়া আয়নার ভিতরে আলুথালু অবিমৃশ্যকারিতায়
    যেসব মৃতেরা প্রিয় ছিলে আমার, তারা জানো কি চাঁদগুলো অবলুপ্ত হয়ে গেছে কিনা?
    বীরভোগ্যা হয়নি মহাপ্রাণ দাস্যেরা
    অমিতাচারী গথিক উপন্যাসেরা কেতাদুরস্ত হয়ে ওঠেনি
    ঝাড়বাতির আলোর নীচেই বাবুবিলাস, মন্দিরে অনাহূত তুমি, হে মোর সভ্যতা!
    কৃতজ্ঞ থাকি রোজ পানপেয়ালায় চুমুক দিতে পেরে, সাজিয়ে তুলি রোজকার তৃষা
    ফাঁকা হয়ে যাওয়া পকেটে সস্তার হাটবারে কিনে আনি আনি অমৃতভাণ্ড এক।

    136.00170.00
  • ORIYA SAHITYER PORICHOY (1st Part) ওড়িয়া সাহিত্যের পরিচয় (১ম খণ্ড)

    আমাদের প্রতিবেশী রাজ্য ওড়িশার বিভিন্ন ভ্রমণ স্থান, পাহাড়, অরণ্য, ঝর্ণা, নদী, সমুদ্র, স্থাপত্য ও আধ্যাত্মিক ঐতিহ্যের সঙ্গে বাঙালির দীর্ঘদিনের প্রাণের সংযোগ। সেই যোগসূত্র আজ পর্যন্ত অব্যাহত। বাংলা ভাষাভাষী অনেক মানুষ ওড়িয়া ভাষা ও সাহিত্যের প্রতি আগ্রহ বোধ করেন। অধ্যাপক ড. মৃণাল কান্তি দাস ‘ওড়িয়া সাহিত্যের পরিচয় ১ম খন্ড’ গ্রন্থের পাণ্ডুলিপি প্রকাশের উদ্যোগ নেন। এই গ্রন্থের লেখক ড. দাস ওড়িয়া ভাষা লেখা ও পড়ায় সাবলীল। তিনি বাংলা ও ওড়িয়া সাহিত্যের তুলনামূলক অধ্যয়ন ও গবেষণার কাজ করেছেন। এ বিষয়ে একটি গ্রন্থও রচনা করেছেন। তাই তাঁর প্রস্তাবিত গ্রন্থটির লেখার জন্য তিনি যোগ্য ব্যক্তি। সহজ-সরল স্পষ্টভাবে ওড়িয়া ভাষা ও সাহিত্যের বিকাশের রূপরেখাটি বুঝে নিতে সাহায্য করবে গ্রন্থটি। বাংলা ভাষায় লেখা ওড়িয়া সাহিত্যের পরিচয় বিষয়ক তেমন কোনও গ্রন্থ নেই। তাই অনুসন্ধিৎসু পাঠক, গবেষক ও শিক্ষার্থীদের কাছে ড. মৃণাল কান্তি দাসের লিখিত গ্রন্থটি সমাদৃত হবে- এই আশা রাখি।
    280.00350.00

Main Menu